স্ত্রীকে ভালোবাসতে কখনো কার্পণ্য করবেন না।
মনে রাখবেন, যতই টাকা পয়সা - গহনা দিয়ে, নারীকে মূল্যায়ন করুন না কেন !
স্বামীর ভালোবাসা না পেলে, সে কখনোই সত্যিকার অর্থে সুখী হতে পারে না।
যে স্বামী স্ত্রীর অসুস্থতায় তামাশা করে,
সে হয়তো স্বামী নামের পরিচয়ে আছে,
কিন্তু প্রকৃত সঙ্গী হওয়ার যোগ্যতা রাখে না।
একজন সৎ স্ত্রী হচ্ছে একজন স্বামীর জন্য সৃষ্টিকর্তার দেওয়া শ্রেষ্ঠ উপহার।
[ মেয়ে, তুমি যদি সততার পথ বেছে নাও,তবে একদিন তুমিই হয়ে উঠবে সমস্ত পুরুষজাতির গর্ব। ]
ঘরের স্ত্রীকে যখন আপনি মন থেকে ভালোবাসেন,
তখনই সেই ঘরে শান্তি আসে।
আর অবহেলা ঢুকলে, সেই ঘরেই জন্ম নেয় অশান্তি।
স্ত্রীর মন খারাপ হলে, তাকে সান্ত্বনা দিন।
ভুলে যাবেন না—এই সংসারে আপনি-ই তার সবচেয়ে আপনজন।
স্ত্রীর অধিকার কখনো "অধিক চাওয়া" নয়।
কারণ অধিকার মানেই তার ন্যায্য পাওনা,
আর সেই হক আপনি না দিলে, কে দেবে?
স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যখন সম্পর্ক ভেঙে যেতে বসে,
তখন এক শিশুর নিষ্পাপ উপস্থিতিই
সেই সম্পর্ককে আবার নতুন করে বাঁচিয়ে তুলতে পারে।
কম খেয়ে স্বামীর প্লেটে ভালোটা তুলে দিতে পারে,
এমন নির্ভেজাল ভালোবাসা বাঙ্গালি নারীর পক্ষেই সম্ভব।
সবচেয়ে সৌভাগ্যবান সেই স্ত্রী,
যিনি সন্তানের মা না হয়েও কখনো স্বামী বা শ্বশুরবাড়ির অবহেলা অনুভব করেননি।
✓ সুখে থাকুক প্রতিটা পরিবার এই প্রত্যাশায় আমাদের।
Tags:
Heartline